টিনের ঘরে যে এত ছিদ্র থাকে , সেটা আগে আমি জানতাম না ।
সকালবেলা তো ,তাই বোঝা যাচ্ছে । এখন মনেহয় সাতটা পেরিয়েছে । শীতের দিন তো,
তাই বোঝা যাচ্ছে না ।কাল মনে হচ্ছিল , আজ রাতে আর ঘুম ধরবে না । কিন্তু ,
ঘুম ভালই হয়েছে । এই কনকনে ঠান্ডায় লেপটা বেশ কাজে দিয়েছে , যদিও আরামদায়ক
ছিল না । আমাদের দুজনকে যে লেপটা দেয়া হয়েছে , সেটার গায়ে অনেক লেখা আর ছবি
। “রহিম সীডস” , “রহিম সীডস” , “রহিম সীডস”-এরকম কিছু লেখা । লেখার পাশে
লাল রঙের কিছু বীজের ছবি । কে জানে , কীসের বীজ হতে পারে এগুলো
। নীচে কারখানার ঠিকানাও দেওয়া আছে । লেপটার গায়ে এরকম লেখা কেন কে জানে ?
কালকে একটা টিনের বাক্র থেকে আমাদের লেপটা বের করে দেয়া হয়েছে । মনেহয় এরা
এটার খুব যত্ন করে । আমার বেড পার্টনার মরিয়ম এখন গভীর ঘুমে আছে । এই
মেয়েটার সাথে এখনও আমি কথা বলি নি । আমাকে দেখলেই কেমন হা করে তাকিয়ে থাকে ।
মাকে জিজ্ঞেসা করেছিলাম, মা বলেছে ও নাকি আমার সম্পকে নাতি হয় । মানে আমি
ওর দাদি বা নানি । দাদি বা নানি হতে হলে তো আমাকে আগে বিয়ে করতে হবে ,
আমার বাচ্চাদের আবার বাচ্চা হতে হবে ।
আমি হলাম কী করে কে জানে ? মেয়েটা সারারাত ঘুমোয় নি । মোবাইলে কার সাথে যেন খুস খুস করে কথা বলছিল । আমি খুব বিরক্ত হচ্ছিলাম । ভাবলাম একবার বলি , কিন্তু কিছু আর বললাম না । সারারাতে ও মোবাইলের চারটা ব্যটারি খুলেছে আর লাগিয়েছে । এখানকার মানুষ বড়ই বৈচিত্রময় । মেয়েটার বইয়ে এত কনসেপ্টট্রেশন , বলে বোঝানো যাবে না । কাল রাতে ও খাটের এক কোনায় বসে বই দেখছিল । আরেক কোনায় ওর চারটা বোন মিলে মোবাইলে “বদনাম হুই” টাইটেলের একটা গান বাজাচ্ছিল । গানটায় “মুন্নি” কথাটা বার বার ঘুরে ঘুরে আসছিল । গানটা একটু উগ্র প্রকৃতির । মেয়েটার কানে সমস্যা আছে নাকি , জানতে হবে ।
পাশের ঘরে কি যেন গুন গুন আওয়াজ হচ্ছে ? কোন যেন অডিও ক্লিপ্টে এরকম আওয়াজ শুনেছিলাম । হ্যা , এটা কুরআন তিলওয়াতের আওয়াজ । তবে , এটা অডিও ক্লিপ্ট নয় ; বাস্তব । এই সময় আওয়াজটা কেমন যেন ভয়ানক লাগছে । অন্যের বাসায় এসে বোধহয় সকাল সকাল ওঠা যায় । বাসায় থাকলে এতক্ষন পরে পরে ঘুমাতাম ।
শিলা লেপের গুটি শুটি ছাড়িয়ে বাড়ির বাইরে এসে দারিয়েছে । সূয্য অনেকটা উঠে গিয়েছে ; কুয়াশার চাদর এখনও কাটেনি । শিলা যেখানে দারিয়ে আছে , তার চারপাশে অনেক সরিষা গাছের স্তুপ । ও একটা ঢিবির ওপর বসে , অন্যমনস্ক হয়ে কমলা রঙের সূর্যটার দিকে তাকিয়ে রইল...........
আমি হলাম কী করে কে জানে ? মেয়েটা সারারাত ঘুমোয় নি । মোবাইলে কার সাথে যেন খুস খুস করে কথা বলছিল । আমি খুব বিরক্ত হচ্ছিলাম । ভাবলাম একবার বলি , কিন্তু কিছু আর বললাম না । সারারাতে ও মোবাইলের চারটা ব্যটারি খুলেছে আর লাগিয়েছে । এখানকার মানুষ বড়ই বৈচিত্রময় । মেয়েটার বইয়ে এত কনসেপ্টট্রেশন , বলে বোঝানো যাবে না । কাল রাতে ও খাটের এক কোনায় বসে বই দেখছিল । আরেক কোনায় ওর চারটা বোন মিলে মোবাইলে “বদনাম হুই” টাইটেলের একটা গান বাজাচ্ছিল । গানটায় “মুন্নি” কথাটা বার বার ঘুরে ঘুরে আসছিল । গানটা একটু উগ্র প্রকৃতির । মেয়েটার কানে সমস্যা আছে নাকি , জানতে হবে ।
পাশের ঘরে কি যেন গুন গুন আওয়াজ হচ্ছে ? কোন যেন অডিও ক্লিপ্টে এরকম আওয়াজ শুনেছিলাম । হ্যা , এটা কুরআন তিলওয়াতের আওয়াজ । তবে , এটা অডিও ক্লিপ্ট নয় ; বাস্তব । এই সময় আওয়াজটা কেমন যেন ভয়ানক লাগছে । অন্যের বাসায় এসে বোধহয় সকাল সকাল ওঠা যায় । বাসায় থাকলে এতক্ষন পরে পরে ঘুমাতাম ।
শিলা লেপের গুটি শুটি ছাড়িয়ে বাড়ির বাইরে এসে দারিয়েছে । সূয্য অনেকটা উঠে গিয়েছে ; কুয়াশার চাদর এখনও কাটেনি । শিলা যেখানে দারিয়ে আছে , তার চারপাশে অনেক সরিষা গাছের স্তুপ । ও একটা ঢিবির ওপর বসে , অন্যমনস্ক হয়ে কমলা রঙের সূর্যটার দিকে তাকিয়ে রইল...........
Casino de Montebello-Villa, Spain | DRMCD
ReplyDeleteCasino 대전광역 출장안마 de Montebello-Villa, Spain. 24 hours a 부산광역 출장샵 day, 7 days a week. The 강릉 출장샵 slot 평택 출장샵 machine houses 2,500,000 Scoville-type 3 reel, 50,000-folding Scoville-type 이천 출장샵