অনেকদিন লেবু চা খাওয়া হয় না। ভাল লেবু নেই বাজারে। হটাৎ সবুজ মোটা
চামড়ার টাটকা টাটকা লেবু পাওয়া গেছে। তাই বেশ খানিকটা শখ করেই বিকালবেলা
চায়ের কাপে চুমুক দিয়েছি। বিকালে চা মানেই দুনিয়ার আজগুবি সব চিন্তা আমার
মাথায় এসে জরো হবে। নিজেকে তখন দেশের কোনো শীর্ষস্থানীয় বুদ্ধিজীবি বলে মনে
হয়। আমার কাছে বারান্দাই হল একমাত্র উপযুক্ত স্থান চায়ের মজা নেবার জন্য।
তাই বারান্দাতেই বসছি। আমার সামনে উজ্জর বিকাল। সূর্য ৪৫ ডিগ্রি অ্যঙ্গেলে
সাদা মেঘের আরাল থেকে ফুচকি দিচ্ছে, আবার লুকিয়ে যাচ্ছে। সূর্যের
এই আচরন বেশ ভালই লাগতেছে। "Mr. Been's Holiday" সিনেমাটা বেশ কয়েকবার
দেখছি।
এই সিনেমার সূত্র ধরেই আমার মাথায় এটিএম বুথ নিয়ে ভাবনা চিন্তা এসেছে। অন্যান্য দেশে এটিএম বুথের ভুমিকা এরকম যে, কোনো বাসস্টপ, রেলস্টেশন কিংবা শপিংমল অথবা কোনো গুরুত্বপূর্ন স্থানে একটা এটিএম বুথ অসহায়ের মত দারিয়ে আছে। মানুষজনের প্রোয়োজন হলেই সেখান থেকে টাকা বের করে নিচ্ছে। কিন্তু, বাংলাদেশেই একমাত্র এটিএম বুথের সাথে একজন গার্ড দেখা যায় এটির নিরাপত্তার জন্য। এই গার্ড শুধুই গার্ড না, এদের জন্য কোম্পানী আলাদা কররে পোষাক বানিয়ে দেয়, এদের হাতে মেটাল ডিটেক্টর ধরিয়ে দেওয়া হয়।সেই এটিএম বুথকে আবার রাখা হয় আবার এসি রুমের মধ্যে। সিসি ক্যমেরি তো আছেই। রুমের মেঝেতে টাইলস্ লাগানো হয়। পুরাই আলিসান অবস্থা। কেউ এটিএম বুথ থেকে ৫০০ টাকা তুলতে গেলেও গার্ড আগে মেটাল ডিটেকটার দিয়ে তার পুরা শরীর চেক করে নেয়, যে বন্দুক টন্দুক নিছে নাকি? তারপর কাষ্টমার পাপষে কিছুক্ষন পা ঘসাঘসি করে ভেতরে ঢোকে। কাষ্টমার দীর্ঘ্য সময় ধরে ভেতরে কাটিয়ে আসে। মনেহয় উইজার ম্যনুয়াল পড়ে পড়ে এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলে। এত নিরাপত্তা তো বারাক ওবামাও পায় বলে মনে হয় না। মানুষ তো আবার এখন এটিএম বুথের সাথে সেলফি ওঠাও শুরু দিছে।এটিএম বুথ কা জয় হো.....
এই সিনেমার সূত্র ধরেই আমার মাথায় এটিএম বুথ নিয়ে ভাবনা চিন্তা এসেছে। অন্যান্য দেশে এটিএম বুথের ভুমিকা এরকম যে, কোনো বাসস্টপ, রেলস্টেশন কিংবা শপিংমল অথবা কোনো গুরুত্বপূর্ন স্থানে একটা এটিএম বুথ অসহায়ের মত দারিয়ে আছে। মানুষজনের প্রোয়োজন হলেই সেখান থেকে টাকা বের করে নিচ্ছে। কিন্তু, বাংলাদেশেই একমাত্র এটিএম বুথের সাথে একজন গার্ড দেখা যায় এটির নিরাপত্তার জন্য। এই গার্ড শুধুই গার্ড না, এদের জন্য কোম্পানী আলাদা কররে পোষাক বানিয়ে দেয়, এদের হাতে মেটাল ডিটেক্টর ধরিয়ে দেওয়া হয়।সেই এটিএম বুথকে আবার রাখা হয় আবার এসি রুমের মধ্যে। সিসি ক্যমেরি তো আছেই। রুমের মেঝেতে টাইলস্ লাগানো হয়। পুরাই আলিসান অবস্থা। কেউ এটিএম বুথ থেকে ৫০০ টাকা তুলতে গেলেও গার্ড আগে মেটাল ডিটেকটার দিয়ে তার পুরা শরীর চেক করে নেয়, যে বন্দুক টন্দুক নিছে নাকি? তারপর কাষ্টমার পাপষে কিছুক্ষন পা ঘসাঘসি করে ভেতরে ঢোকে। কাষ্টমার দীর্ঘ্য সময় ধরে ভেতরে কাটিয়ে আসে। মনেহয় উইজার ম্যনুয়াল পড়ে পড়ে এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলে। এত নিরাপত্তা তো বারাক ওবামাও পায় বলে মনে হয় না। মানুষ তো আবার এখন এটিএম বুথের সাথে সেলফি ওঠাও শুরু দিছে।এটিএম বুথ কা জয় হো.....
Comments
Post a Comment